8085 run procedure
Microprocessor Program
A workstation is a computer that uses more powerful and advanced technology than a personal computer.
Example: -IBM-1620, Dell precision T3500, HP Z820, IBM HC10 etc.
1. Workstation computers can be used for very fast processing.
2. This type of computer is very useful for creating animations involving multimedia.
3. This type of computer can be used as a server in a client-server model network.
4. This type of computer is used in various scientific research engineering administration work.
Workstations from printers are equipped with high-power and high-quality processors and graphics. In this type of computer, many terminals can be connected to the workstation.
Portable Computer:-
A portable computer is a portable computer that changes the size of a personal computer. Portable computers are usually high capacity. If these computers can be easily moved, the demand for such computers is very high. Different types of portable computers are:-
1. Laptop
2. Palmtop
3. Notebook
4. Pen Best Computer.
Laptops are the most popular of computers and are battery-powered and easily portable. Being small in size, computers can be carried on the lap.
Example:- Toshiba C640, dell Inspiron, etc.
1. Being easily portable, users can use this type of computer anywhere other than at home or office.
2. Laptops are used for product marketing.
1. Laptops are small size easily portable battery powered.
2. Keyboard, mouse monitor, processor, and DVD/CD drive are located through one structure. 3. Laptops use high-performance processors and advanced technology graphics.
Computers smaller than laptops in size, weight, and like a small book are called notebook computers.
It is possible to work with a notebook computer anywhere for this kind of computer laptop like high quality microprocessor, advanced graphics and enough battery power. Notebook computers are sometimes called tablet-PCs.
Example: -HP G62-465DX, ACERONE 10 ATOM etc.
Palmtop Computer:-
The palmtop computer is a small computer designed to work in the palm of the hand.
Many times Palmtop computers are pocket calculators, so they can be carried in the pocket. Usually, word processors, speed, calendar, phonebook, database management, internet, etc. are installed and other software can be installed as needed. Commercial production of computers has almost ceased.
Example: – HP OmniGo 100, Atari portfolio etc.
Pen-based computers are small computers that use light-sensitive and electric pens and electric writing pads instead of mice. A message or comment is given by a light-sensitive pen, and written on an electric pad. This type of writing is accepted as an input to the system through the Patent Gonison software. This type of computer is used for various official functions (such as insurance companies, sales representatives, etc.). .
Example: – HP touchsmart tx2z, QBE vivo etc.
Personal computer | Laptop |
Such computers are large in size. | Such computers are very small in size. |
Not easily portable. | Easily portable. |
No need to charge. | Charges are required. |
Computers are closely related to human life today. The extensive use of computers can be seen directly or indirectly in all activities of daily life. The contribution of computers is summarized below:
The important role of computers in education is noteworthy. Different types of learning devices are very useful in all types of education. Through the internet system, it is possible to know all the information at a glance. Computers are also used in the preparation of mark sheet admit and registration card, evaluation of examination answer sheets through OMRA, various examinations through an online test, admission activities etc.
The use of computers in various sciences (physics, chemistry, biology) has opened new horizons in the field of research. Computers are being used in research work in various fields of space and meteorology.
Diagnosis of the disease has become very easy through various tests including CT scan MRI (MRI). Besides, various types of operations are being performed perfectly through the computer system. In many cases, various types of complex operations are being completed very successfully through robots in computer systems.
Computer systems have brought a revolutionary change in the publishing of magazines, newspapers, books etc. Along with writing through DTP or publishing, glossy images have improved the quality of publishing. Digital printing systems have increased the quality and speed of printing.
Computer systems continue to play a very important role in business. Online business, share market, improved banking system etc. have increased the speed of business and commerce many times.
Computer system plays a very important role in business and commerce. Letters or any kind of information are reaching from one country to another country in no time through email. Internet system plays an important role in communication. Through social networking it has become possible to communicate quickly with friends and relatives.
The contribution of computers to entertainment is undeniable. It has become possible to create movies, cartoons, games etc. through multimedia, animation special effects, etc.
Computers have played a very significant role in administrative work.
Hard copies of all types of files can be scanned and stored in computer systems today. In the case of census census public welfare projects, it has been possible to reach the general population quickly in a relatively short period of time. Audio or video conferencing has made it possible to easily communicate with far-flung offices for administrative work.
Computers are of immense importance in converting raw information or data into meaningful information through processing. In the case of various scientific research experiments etc. data can be converted into meaningful information by computer processing.
The latest CAD or (COMPUTER AIDED DESIGN), or CAM (COMPUTER AIDED MANUFACTURING) etc. has increased speed and quality in industrial production.
Despite the many advantages, some disadvantages of using computers have been observed
Many times there is a possibility of data theft from the computer system and various types of cyber crimes are committed by misusing the internet system.
The initial cost of setting up a computer system is high.
Computer systems require skilled users to operate.
At present computer systems have been installed in all offices and courts, which has greatly reduced employment.
Excessive computer dependence leads to physical problems in many cases and makes games, chatting, etc. addictive.
1. Lack of general computer knowledge
2. Computers are still dependent.
3. Still unable to correct the computer error.
4. The correct program has to be written for the desired result.
5. Starting price is high.
YOU ALSO MAY LIKE THIS POST:
সাধারণত পার্সোনাল কম্পিউটার থেকে তুলনায় শক্তিশালী ও উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে যে কম্পিউটার তৈরি হয় সেটি হল ওয়ার্ক স্টেশন।
উদাহরণঃ-IBM-1620, Dell precision T3500, HP Z820, IBM HC10 ইত্যাদি।
১। ওয়ার্কস্টেশন কম্পিউটার অতি দ্রুত প্রসেসিং এর কাজে ব্যবহার করা যায়।
২। এই ধরনের কম্পিউটার মাল্টিমিডিয়া যুক্ত অ্যানিমেশন তৈরি করতে খুবই উপযোগী।
৩। ক্লায়েন্ট সার্ভার মডেল নেটওয়ার্কের ক্ষেত্রে এই ধরনের কম্পিউটার সার্ভার হিসেবে ব্যবহার করা যায়।
৪। এই ধরনের কম্পিউটার বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক গবেষণা ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের কাজে ব্যবহার করা হয়।
ওয়ার্ক স্টেশন ফ্রম প্রিন্টারে উচ্চ ক্ষমতাশালী ও উন্নত মানের আরে এমনি প্রসেসর ও গ্রাফিক্স যুক্ত থাকে এই ধরনের কম্পিউটারে যুক্ত করা হয় ওয়ার্কস্টেশন এর সঙ্গে অনেক টার্মিনাল যুক্ত করা সম্ভব।
পোর্টেবল কম্পিউটারঃ-
পার্সোনাল কম্পিউটারের আকার পরিবর্তন করে বহনযোগ্য যে কম্পিউটারের রূপ দেওয়া হয়েছে তাকেই পোর্টেবল কম্পিউটার বলে। পোর্টেবল কম্পিউটার গুলি সাধারণত উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন হয়। এই কম্পিউটার গুলি খুব সহজেই স্থানান্তর সম্ভব হলে বর্তমানে এই ধরনের কম্পিউটার এর চাহিদা খুব বেশি বিভিন্ন ধরনের পোর্টেবল কম্পিউটার হলঃ-
১। ল্যাপটপ
২।পামটপ্
৩।নোটবুক
৪। পেন বেস্ট কম্পিউটার।
ল্যাপটপ হল কম্পিউটারের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় এই যন্ত্রটি ব্যাটারির মাধ্যমে চালিত হওয়ার সহজেই অন্য স্থানে নিয়ে যাওয়া সম্ভব। আকৃতিতে ছোট হওয়াই কম্পিউটার গুলি কোলের ওপর নিয়ে কাজ করা যায়।
উদাহরণ:- toshiba C640, dell inspiron ইত্যাদি ।
১। সহজে বহনযোগ্য হওয়ায় ব্যবহারকারীরা বাড়ি বা অফিস ছাড়াও বাইরে অন্য কোথাও এই ধরনের কম্পিউটার ব্যবহার করতে পারে।
২। পণ্যের মার্কেটিং এর জন্য ল্যাপটপ ব্যবহার করা হয়।
১। ল্যাপটপের আকার ছোট সহজে বহনযোগ্য ব্যাটারি চালিত হয়।
২। এক কাঠামোর মাধ্যমে কিবোর্ড, মাউস্মনিটর, প্রসেসর, DVD/CD ড্রাইভ অবস্থান করে ৩।ল্যাপটপে উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন প্রসেসর এবং উন্নত ধরনের প্রযুক্তির গ্রাফিক্স ব্যবহৃত হয়।
ল্যাপটপ এর থেকেও আকৃতিতে ছোট ওজনে অনেক কম এবং ছোট বইয়ের মত কম্পিউটারকে নোটবুক কম্পিউটার বলে।
এই ধরনের কম্পিউটার ল্যাপটপ এর মত উন্নত মানের মাইক্রোপ্রসেসর উন্নত গ্রাফিকস ও যথেষ্ট ব্যাটারিচালিত জন্য যেকোনো স্থানে নোটবুক কম্পিউটার নিয়ে কাজ করা সম্ভব। নোটবুক কম্পিউটারকে অনেক সময় ট্যাবলেট- PC বলা হয়।
উদাহরণঃ-HP G62-465DX, ACERONE 10 ATOM ইত্যাদি।
পামটপ কম্পিউটারঃ-
ছোট করে হাতের তালুতে কাজ করার উপযোগী করে তৈরি করা কম্পিউটারটিকে পামটপ কম্পিউটারবলে।
অনেক সময় পামটপ কম্পিউটার পকেট ক্যালকুলেটর এর মত আকারের হওয়ায় পকেটে করে পকেট এ করে যাতায়াত করা যায় সাধারনত পেয়ে ওয়ার্ড প্রসেসর স্পিড স্পিড স্যালেন্ডার ফোনবুক ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট ইন্টারনেট ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার ইন্সটল করা থাকে এছাড়াও প্রয়োজন অনুসারে অন্যান্য সফটওয়্যার ইনস্টল করা যায় 2000 খ্রিস্টাব্দে ট্যাবলেট উদ্ভাবনের পর পামটপ কম্পিউটার এর বাণিজ্যিক উৎপাদন প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে।
উদাহরণঃ– HP OmniGo 100, Atari portfolio ইত্যাদি।
পেন বেস্ড কম্পিউটার হল ছোট কম্পিউটার যেখানে মাউস এর পরিবর্তে আলোক সংবেদনশীল এবং বৈদ্যুতিক পেন এবং বৈদ্যুতিক রেটিং প্যাড ব্যবহার করা হয়। আলোক সংবেদনশীল পেন দ্বারা কোন মেসেজ বা কমেন্ট দেওয়া হয়, এবং বৈদ্যুতিক প্যাডে লেখা যায় ।এই লে লেখা এই প্যাটানট গনিজন সফটওয়ারের মাধ্যমে সিস্টেমে ইনপুট হিসেবে গৃহীত হয় ।বিভিন্ন অফিশিয়াল কাজকর্ম (যেমন বীমা কোম্পানির, সেলস রিপ্রেজেন্টেটিভ ইত্যাদি) জন্য এই ধরনের কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়।
উদাহরণঃ– HP touchsmart tx2z, QBE vivo ইত্যাদি।
পার্সোনাল কম্পিউটার | ল্যাপটপ |
এই ধরনের কম্পিউটার আকারে বড় হয়। | এই ধরনের কম্পিউটার আকারে অনেক ছোট হয়। |
সহজে বহনযোগ্য নয়। | সহজে বহনযোগ্য। |
চার্জ দেওয়ার প্রয়োজন হয় না। | চার্জ দেওয়ার প্রয়োজন হয়। |
কম্পিউটার আজ মানব জীবনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে গেছে।দৈনন্দিন জীবনের সমস্ত কাজে প্রত্যক্ষবা পরোক্ষভাবে কম্পিউটারের প্রভূত ব্যবহার লক্ষ্য করা যায় নিচের কম্পিউটারের অবদান ভূমিকা সংক্ষেপে তুলে ধরা হলোঃ
শিক্ষাক্ষেত্রে কম্পিউটারের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা লক্ষণীয়। বিভিন্ন ধরনের শিক্ষন যন্ত্র সব ধরনের শিক্ষার ক্ষেত্রে খুবই উপযোগী ।ইন্টারনেট ব্যবস্থার মাধ্যমে সমস্ত তথ্য এক নিমেষে জানা সম্ভব ।হয়েছে। এছাড়াও মার্কশীট এডমিট ও রেজিস্টেশন কার্ড তৈরি, ও OMRএর মাধ্যমে পরীক্ষার উত্তরপত্র মূল্যায়নের কাজ্ , অনলাইন টেস্ট এর মাধ্যমে বিভিন্ন পরীক্ষা, ভর্তির কাজকর্ম প্রভৃতি ক্ষেত্রে কম্পিউটার ব্যবহৃত হয়।
বিজ্ঞানের বিভিন্ন (ফিজিক্স, কেমিস্ট্রি, ,বায়োলজি) কম্পিউটারের ব্যবহার গবেষণার ক্ষেত্রে নতুন দিগন্ত খুলে দিয়েছে। মহাকাশ ও আবহাওয়া বিভিন্ন ক্ষেত্রে গবেষণা কাজে কম্পিউটার ব্যবহার হচ্ছে।
সিটি স্ক্যান এমআরআই (MRI)সহ বিভিন্ন পরীক্ষা পরীক্ষা-নিরীক্ষারমাধ্যমে রোগ নির্ণয় করা খুবই সহজ হয়েছে। এছাড়া কম্পিউটারসিস্টেমের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের অপারেশন নিখুঁতভাবে সম্পাদিত হচ্ছে। অনেক ক্ষেত্রে কম্পিউটার সিস্টেমে রোবট এর মাধ্যমে নানা ধরনের জটিল অপারেশন খুবই সফল ভাবে সম্পন্ন হচ্ছে।
ম্যাগাজিন , সংবাদপত্র , বই ইত্যাদি প্রকাশনার ক্ষেত্রে কম্পিউটার সিস্টেম যুগান্তকারী পরিবর্তন এনেছে। DTP বা পাবলিশিং এর মাধ্যমে লেখার সঙ্গে সঙ্গে ঝকঝকে ছবি প্রকাশনার মান উন্নত করেছে। ডিজিটাল প্রিন্টিং সিস্টেমে মুদ্রণ ক্ষেত্রে গুন্ মান ও গতি বৃদ্ধি পেয়েছে।
ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে কম্পিউটার সিস্টেম খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছে। অনলাইন বিজনেস,শেয়ার মার্কেট,ব্যাংকিং সিস্টেম উন্নত প্রভৃতি ব্যবসা-বাণিজ্যের গতি অনেক গুণ বাড়িয়ে দিয়েছে।
ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে কম্পিউটার সিস্টেম খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।ইমেইলের মাধ্যমে নিমেষের মধ্যে চিঠি বা যেকোনো রকম তথ্য এক দেশ থেকে অন্য দেশে পৌঁছে যাচ্ছে। ইন্টারনেট ব্যবস্থা যোগাযোগের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে । সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং এর মাধ্যমে বন্ধু-বান্ধব , আত্মীয়-স্বজন সকলেই সঙ্গে দ্রুত যোগাযোগ কথোপকথন করা সম্ভব হয়েছে।
বিনোদনের ক্ষেত্রে কম্পিউটারের অবদান অনস্বীকার্য। মাল্টিমিডিয়া , অ্যানিমেশন্ স্পেশাল ইফেক্ট, ইত্যাদির মাধ্যমে সিনেমা, কাটুন্ , গেম ইত্যাদি তৈরি করা সম্ভব হয়েছে।
প্রশাসনিক কাজের ক্ষেত্রে কম্পিউটার খুবই উল্লেখযোগ্য ভূমিকা নিয়েছে।
সমস্ত রকমের ফাইল হার্ডকপি আজ কম্পিউটার সিস্টেমে স্ক্যান করে সংরক্ষণ করে রাখা সম্ভব হয়েছে। জনগণনা আদমশুমারি জনকল্যাণমূলক প্রকল্পের ক্ষেত্রে তুলনামূলকভাবে অনেক কম সময়ে সাধারণ জনগণের কাছে দ্রুত পৌঁছানো সম্ভব হয়েছে। অডিও বা ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রশাসনিক কাজ কর্মের ক্ষেত্রে দূর-দূরান্তের অফিস গুলিতে সহজে যোগাযোগ স্থাপন সম্ভব হয়েছে।
কাঁচা তথ্য বা ডেটাকে প্রসেসিং এর মাধ্যমে অর্থপূর্ণ তথ্যে পরিণত করার ক্ষেত্রে কম্পিউটারের গুরুত্ব অপরিসীম। বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক গবেষণা পরীক্ষা-নিরীক্ষা ইত্যাদির ক্ষেত্রে কম্পিউটারের মধ্যে ডাটা প্রসেসিং করে অর্থবহ তথ্যে পরিণত করা যায়।
সর্বশেষ CAD বা (COMPUTER AIDED DESIGN), বা CAM (COMPUTER AIDED MANUFACTURING) ইত্যাদির মাধ্যমে শিল্প উৎপাদন, শিল্প-কারখানার ক্ষেত্রে অনেক গতি ও গুণমানমানবৃদ্ধি করেছে।
অনেক সুবিধা থাকা সত্বেও কম্পিউটারের ব্যবহারের কিছু অসুবিধা পরিলক্ষিত হয়েছে
অনেক সময় কম্পিউটার সিস্টেম থেকে তথ্য চুরি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে এবং ইন্টারনেট ব্যবস্থার অপব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের সাইবার ক্রাইম সংঘটিত হয়।
কম্পিউটার সিস্টেম স্থাপনে প্রাথমিক খরচ অনেক বেশি হয়।
কম্পিউটার সিস্টেম নিয়ে কাজ করার জন্য দক্ষ ব্যবহারকারীর প্রয়োজন হয়।
বর্তমানে সমস্ত অফিস-আদালতে কম্পিউটার সিস্টেম স্থাপিত হওয়ার কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে অনেক সংকুচিত হয়েছে।
অতিরিক্ত কম্পিউটার নির্ভরতা অনেক ক্ষেত্রে শারীরিক সমস্যার সূচনা করে এবং গেম খেলা চ্যাট করা ইত্যাদি আসক্তিতে পরিণত করে।
১। কম্পিউটারের সাধারণজ্ঞানের অভাব
২। কম্পিউটার এখনো পরনির্ভরশীল।
৩। এখনো কম্পিউটার ভুল সংশোধন করতে অক্ষম।
৪। প্রয়োজনীয় ফলাফলের জন্য সঠিক প্রোগ্রাম লিখতে হয়।
৫। প্রারম্ভিক মূল্য বেশি।
YOU ALSO MAY LIKE THIS POST:
মাধ্যমিক গণিত সমাধান কষে দেখি -6.1 ক্লাস ১০
অধ্যায় : চক্রবৃদ্ধি সুদ (Compound Interest)
চক্রবৃদ্ধি সুদ ক্লাস ১০
কষে দেখি -6.1 ক্লাস ১০ math
m ভরের কোনো বস্তুর ওপর F বল প্রয়োগ করা হলে যদি a ত্বরণ সৃষ্টি হয় তবে নিউটনের দ্বিতীয় গতিসূত্রানুযায়ী, F = ma। এখন m = 13a = 1 হলে, F = 1.1 = 1 হয়। সুতরাং, একক ভরের বস্তুর ওপর যে পরিমাণ বল প্রয়োগের ফলে বস্তুটিতে একক ত্বরণ উৎপন্ন হয়, সেই মানের বলকে একক বল হিসেবে ধরা হয়।
CGS পদ্ধতি ও SI-তে বলের পরম একক যথাক্রমে ডাইন (dyn) ও নিউটন (N)।
1 g ভরের কোনো বস্তুর ওপর যে বল প্রয়োগ করা হলে, বস্তুর 1 cm/s2 ত্বরণ সৃষ্টি হয় তাকে 1 dyn বলা হয়।
1 dyn 1g cm /s2
1 kg ভরের কোনো বস্তুর ওপর যে বল প্রয়োগ করা হলে, বস্তু
1 m/s2 ত্বরণ সৃষ্টি হয় তাকে 1 N বল বলা হয়।.
.: 1 N = 1 kg · m/s2
নিউটন (N) ও ডাইনের (dyn) মধ্যে সম্পর্ক—
1 N = 1 kg • m/s2
= 1000 g × 100 cm / s 2 = 105 dyn
> ধরা যাক, m ভরের একটি বস্তু 1 বেগে গতিশীল। বস্তুর গতির অভিমুখে স্থির মানের F বল সময় ধরে ক্রিয়া করার ফলে বস্তুর বেগ হল v।
বস্তুর প্রাথমিক রৈখিক ভরবেগ = mu এবং t সময় পরে রৈখিক ভরবেগ =mv । t সময়ে বস্তুর রৈখিক ভরবেগের পরিবর্তন =mv-mu =m (v-u)
. : বস্তুর রৈখিক ভরবেগের পরিবর্তনের হার
m(v-u)/t = ma যেখানে, a = (v-u)/t বস্তুর ত্বরণ।
নিউটনের দ্বিতীয় গতিসূত্রানুযায়ী,
F ∞ ma বা, F = Kma [K= ধ্রুবক] … (1)
যদি ধরে নেওয়া হয় যে, একক বল হল এমন বল যা একক ভরের বস্তুর ওপর প্রযুক্ত হলে একক ত্বরণ সৃষ্টি করে তাহলে, m = 1, a = 1 হলে F = 1 হবে।
.: (1) নং সমীকরণ থেকে পাওয়া যায়,
1 = K . 1 . 1 বা, K = 1 :. F= ma
এটিই স্থির ভরের ক্ষেত্রে নিউটনের দ্বিতীয় গতিসূত্রের সমীকরণ।
কামান থেকে গোলা ছুড়লে গোলা তীব্র বেগে সামনের দিকে ক্রিয়া ছুটে যায় এবং কামানটিও সঙ্গে সঙ্গে পিছু হটে। কামান গোলার ওপর যে বল প্রয়োগ করে তা যদি ক্রিয়া ধরা হয়, তাহলে গোলা এই ক্রিয়ার ফলে সামনের দিকে এগিয়ে যায় আবার গোলাও কামানের ওপর সমান ও যে বিপরীতমুখী প্রতিক্রিয়া প্রয়োগ করে, তার ফলে কামান পিছু হটে।
কোনো আরোহী নৌকো থেকে লাফ দেওয়ার সময় পা দিয়ে নৌকোর ওপর একটি বল প্রয়োগ করে, সেই বলের প্রভাবে নৌকো পিছিয়ে যায় এবং ওই মুহূর্তে নৌকোও আরোহীর ওপর সমান ও বিপরীতমুখী প্রতিক্রিয়া বল প্রয়োগ করে, যার প্রভাবে আরোহী তীরে পৌঁছোয়।
আকাশে ওড়ার সময় পাখি ডানার সাহায্যে বায়ুর ওপর একটি বল প্রয়োগ করে এবং বায়ুও পাখির ওপর সমান ও বিপরীতমুখী প্রতিক্রিয়া বল প্রয়োগ করে। এই প্রতিক্রিয়া বলের প্রভাবে পাখি উড়তে পারে। বায়ুশূন্য স্থানে এইরূপ প্রতিক্রিয়া বলের উদ্ভব হয় না, তাই বায়ুশূন্য স্থানে পাখি উড়তে পারে না।
মনে করা যাক, এক ব্যক্তি মেঝের ওপর বসে আছে। ব্যাক্তির মেঝের ওপর নিজ ওজনের সমপরিমাণ বল নীচের দিকে প্রয়োগ করে, আবার মেঝেও ব্যক্তির ওপর সমান ও বিপরীতমুখী একটি প্রতিক্রিয়া বল প্রয়োগ করে। এই ধরনের বলকে ঘাত বলা হয়। একটি বস্তুকে অপর কোনো বস্তুর ওপর রাখলে তারা পরস্পরের ওপর যে ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া প্রয়োগ করে তাকে ঘাত বলে ৷
একটি টেনিস বল নিয়ে দেয়ালের দিকে ছোড়া হল। টেনিস বলটি যখন দেয়াল স্পর্শ করল তখন টেনিস বলটি দেয়ালের ওপর একটি বল প্রয়োগ করে এবং দেয়ালও প্রতিক্রিয়াস্বরূপ টেনিস বলের ওপর সমান ও বিপরীতমুখী একটি বল প্রয়োগ করে, ফলস্বরূপ টেনিস বল ও দেয়াল পরস্পর থেকে দূরে সরে যেতে চায়, এই ধরনের ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়াকে ধাক্কা বলা হয়।
দুটি বস্তুর সংস্পর্শে থাকা অবস্থায় যদি পারস্পরিক ক্রিয়া- প্রতিক্রিয়ার ফলে বস্তুদ্বয় পরস্পর হতে দূরে সরে যেতে চায় তাহলে ওই ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়াকে ধাক্কা বলা হয়।
ধরা যাক m1 ও m2 ভরের দুটি বস্তু একই সরলরেখা বরাবর যথাক্রমে u1 ও u2 বেগে অগ্রসর হচ্ছে । u1 > u2 হলে বস্তুদ্বয়ের মধ্যে সংঘর্ষ হবে। সংঘর্ষের পরে বস্তু দুটি ওই একই সরলরেখা বরাবর যথাক্রমে v1 V2 বেগে অগ্রসর হল। সংঘর্ষ চলাকালীন m1 ভরের বস্তু m2 ভরের বস্তুর ওপর যে বল প্রয়োগ করে তা হল F1 এবং m2 ভরের বস্তু m1ভরের বস্তুর ওপর যে বল প্রয়োগ করে তা হল F2 স্পষ্টতই F1 ও F2 হল ক্রিয়া ও প্রতিক্রিয়া।
.. নিউটনের তৃতীয় গতিসূত্রানুযায়ী, F1 = -F2 —-(1)
F1 বল, m2 ভরের বস্তুর ওপর প্রযুক্ত হয় ।
.: F1 = [t = সংঘাতের সময়কাল ]
আবার, F2 বল m1 ভরের বস্তুর ওপর প্রযুক্ত হয়।
:. F2 =
সুতরাং, (1) নং সমীকরণ থেকে পাওয়া যায়,
= –
বা, m2v2-m2u2 = -m1v1+m1u1
বা, m1u1+m2u2 = m1v1+m2v2
সুতরাং বাহ্যিক বল ক্রিয়া না করলে বস্তু দুটির সংঘর্ষের ফলে মোট রৈখিক ভরবেগ অপরিবর্তিত থাকে।
উত্তরঃ- কণাটি 10 m/s বেগে 1 min 60 s সময়ে যায়,
S1=10 x 60 = 600m
এরপর কণাটি 20 m/s বেগে 40s সময়ে যায়,
S2 = 20 × 40 = 800m
:. গড় বেগ, Va= =14 m/s
উত্তরঃ- ধরা যাক, যাত্রাপথ s km
গাড়িটি km দুরত্ব, v1= 40 km/h দ্রুতিতে যায়।
এক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় সময়,t1=(s/4)/v1= S/(4 × 40)=s/160 h
এরপর গাড়িটি 3s/4 km দূরত্ব v2=80km/h দ্রুতিতে যায়।
: এক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় সময়,
t2=[(3s/4)/v2]=[3s/(4×80)]=3s/320 h
:. গাড়ির গড় দ্রুতি, va=s/(t1+t2)
বা, va =s/[(s/160)+(3s/320)]
বা, va=1/[(2+3)/320]
=320/5=64 km/h
ট্রেনের প্রাথমিক বেগ (u) = 10 m/s,
ত্বরণ (a) = 2m / s2
12. বল ও গতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর ও পার্থক্য লেখো
কোনো বস্তুর ওপর ক্রিয়াশীল কতকগুলি বলের পরিবর্তে একটি বল ক্রিয়া করলে যদি ক্রিয়াশীল বলগুলির মতো একই ফল সৃষ্টি করে তবে তাকে ওই বলগুলির লব্ধি বল বলা হয়
বল প্রয়োগ করে—(i) স্থির বস্তুকে গতিশীল করা যায়, (ii) গতিশীল বস্তুর বেগের মান বা অভিমুখ বা উভয়ই পরিবর্তন করা যায়, (iii) গতিশীল বস্তুকে থামানো যায় অথবা (iv) বস্তুর আকার বা আকৃতির পরিবর্তন করা যায় ।
→ কোনো বস্তুর ওপর একাধিক বল ক্রিয়া করলে যদি ক্রিয়াশীল বলগুলির লম্বি (resultant) শূন্য হয়, তাহলে ওই বলগুলিকে প্রতিমিত বল বলা হয় ।
কোনো বস্তুর ওপর এক বা একাধিক বল ক্রিয়া করলে যদি ক্রিয়াশীল বলগুলির লম্বি (resultant) শূন্য না হয়, তাহলে ওই বলগুলিকে কার্যকর বল বলা হয় কার্যকর বলের প্রভাবে বস্তুর গতীয় ধর্মের (স্থিতি বা গতির পরিবর্তন ঘটে থাকে।
কোনো বস্তুর ওপর বল প্রযুক্ত হওয়ার সময় যদি বলের প্রয়োগকারী ওই সংস্থার অংশ বিশেষ হয় তাহলে প্রযুক্ত বল গতিবেগের পরিবর্তন করতে পারে না, গতিবেগের পরিবর্তনের শুধুমাত্র চেষ্টা করে, সেই বলকে অভ্যন্তরীণ বল বলা হয় ৷
কোনো বস্তুর ওপর বল প্রযুক্ত হওয়ার সময় যদি বলের প্রয়োগকারী ও বস্তু আলাদা সংস্থা হয় তাহলে প্রযুক্ত বল বস্তুর গতিবেগের পরিবর্তন করে বা গতিবেগের পরিবর্তনের চে করে। সেই বলকে বাহ্যিক বল বলে।
— নিউটনের প্রথম গতিসূত্র থেকে এটা বোঝা যায় যে, কোনো বস্তুর স্থিতিশীল বা গতিশীল অবস্থার পরিবর্তন একমাত্র বাহ্যিক কার্যকর বলের দ্বারাই সম্ভব। অভ্যন্তরীণ বল বা বাহ্যিক প্রতিমিত বলের দ্বারা সম্ভব নহে।
নিউটনের প্রথম গতিসূত্র থেকে বলের যে সংজ্ঞা পাওয়া যায়। তা প্রকৃতিবাচক (qualitative)। কোনো বস্তুর ওপর বাহ্যিক কার্যকর বল প্রযুক্ত না হলে বস্তুর গতিবেগের কোনো পরিবর্তন হয় না। অর্থাৎ বস্তুর গতিবেগ শূন্য (স্থির বস্তু) বা কোনো নির্দিষ্ট মান (সমবেগসম্পন্ন) যাই হোক না কেন তা অপরিবর্তিত থাকে।
> নিউটনের প্রথম গতিসূত্র থেকে যে জিনিসগুলো জানা যায়—
(i) বস্তুর জাড্য ধর্ম,
(ii) বলের প্রকৃতিগত সংজ্ঞা,
(iii) বস্তুর গতিবেগ পরিবর্তন শুধুমাত্র বাহ্যিক অপ্রভিমিত বাসের দ্বারাই সম্ভব, অভ্যন্তরীণ বলের দ্বারা সম্ভব নয় ও
(iv) কোনো বস্তুর স্থিতিশীল ও সমবেগে গতিশীল অবস্থার মধ্যে যে একটা। অভিন্নতা আছে তার স্পষ্ট বিবৃতি।
যে ধর্মের জন্য কোনো বস্তু, স্থিতিশীল বা গতিশীল যে অবস্থাতেই থাকুক না কেন, সেই অবস্থাতেই থাকতে চায় এবং সেই অবস্থার পরিবর্তনের প্রচেষ্টাকে বাধা দেয় তাকে জাড্য বলে।
জাড্য দু-প্রকার—
(i) স্থিতিজাড্য ও
(ii) গতিজাড্য।
কোনো স্থির বস্তুর, সর্বদা স্থির থাকতে চাওয়ার প্রবণতাকে স্থিতিজাড্য বলা হয় ৷
কোনো গতিশীল বস্তুর, সর্বদা সমবেগে সরলরেখা বরাবর গতিশীল থাকতে চাওয়ার প্রবণতাকে গতিজাড্য বলা হয় ৷
একটি বাসের ভিতর কিছু যাত্রী দাঁড়িয়ে আছে। এবার বাসটি হঠাৎ করে চলতে শুরু করলে দেখা যায় যাত্রীরা পিছন দিকে হেলে যায়। এর কারণ হল গাড়ি যখন স্থির ছিল তখন যাত্রীরাও স্থির ছিল কিন্তু গাড়ি যখন হঠাৎ চলতে শুরু করল তখন যাত্রীদের নিম্নাংশ গাড়ির সংলগ্ন বলে গতিশীল হয় কিন্তু ঊর্ধ্বাংশ তখনও স্থিতিজাড্যের জন্য স্থির থাকতে চায় ও তাই যাত্রীরা পিছন দিকে হেলে যায়।
বালতিতে কানায় কানায় পূর্ণ জল নিয়ে বালতিকে হঠাৎ করে গতিশীল করলে বালতি থেকে কিছুটা জল পিছনের দিকে চলকিয়ে পড়ে। এর কারণ হল বালতির ওপর সামনের দিকে হঠাৎ বল প্রয়োগ করা হলে বালতি সামনের দিকে গতিশীল হয় কিন্তু বালতির জল তখনও স্থিতিজাড্যের জন্য স্থির থাকতে চায় তাই পিছন দিকে চলকিয়ে পড়ে।
কম্বল থেকে ধুলো ঝাড়ার সময় কম্বলকে কোনো অবলম্বন থেকে ঝুলিয়ে সজোরে লাঠি দিয়ে আঘাত করা হয়। এক্ষেত্রে দেখা যায় কম্বল থেকে ধুলো ঝরে পড়ছে। এর কারণ হিসেবে
বলা যায় কম্বলকে সজোরে আঘাত করার ফলে প্রযুক্ত বলের দিকে কম্বল গতিশীল হয়। কিন্তু কম্বলের গায়ে আলগাভাবে লেগে থাকা ধুলোবালি স্থিতিজাড্যের জন্য স্থির অবস্থায় থাকতে চায়। এর ফলস্বরূপ ধুলোবালি কম্বল থেকে পৃথক হয়ে ঝরে পড়ে।
ঘূর্ণায়মান বৈদ্যুতিক পাখার সুইচ অফ করে দিলেও পাখাটি সঙ্গে সঙ্গে থেমে যায় না। গতিজাড্যের জন্য সুইচ অফ করার পর আরও কয়েকবার ঘোরার পর থামে।
দৌড় প্রতিযোগিতায় প্রতিযোগীদের লক্ষ্য থাকে সবার আগে সীমারেখা অতিক্রম করা। এই উদ্দেশ্যে সীমারেখা স্পর্শ করার আগের মুহূর্ত পর্যন্ত প্রতিযোগী কখনোই তার বেগ কমাতে চায় না। এখন, সীমারেখায় পৌঁছেই প্রতিযোগী যদি হঠাৎ করে দাঁড়িয়ে পড়তে চায় তবে তার দেহের ঊর্ধ্বাংশ গতিজাড্য বজায় রাখার জন্য সামনের দিকে এগিয়ে যেতে চায়। ফলে প্রতিযোগীর হুমড়ি খেয়ে সামনের দিকে পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়। পড়ে গিয়ে আঘাত থেকে বাঁচার জন্যই প্রতিযোগী সীমারেখায় ছেই থামতে চায় না, বরং ধীরে ধীরে তার বেগ কমিয়ে আনার আরও কিছুটা দৌড়ে তারপর থামে।
m ভরের কোনো বস্তুর ওপর F বল প্রয়োগ করা হলে যদি a ত্বরণ সৃষ্টি হয় তবে নিউটনের দ্বিতীয় গতিসূত্রানুযায়ী, F = ma। এখন m = 13 a = 1 হলে, F = 1 .1 = 1 হয়। সুতরাং, একক ভরের বস্তুর ওপর যে পরিমাণ বল প্রয়োগের ফলে বস্তুটিতে একক ত্বরণ উৎপন্ন হয়, সেই মানের বলকে একক বল হিসেবে ধরা হয় ।
CGS পদ্ধতি ও SI-তে বলের পরম একক যথাক্রমে ডাইন (dyn) ও নিউটন (N)।
1 g ভরের কোনো বস্তুর ওপর যে বল প্রয়োগ করা হলে, বস্তুর 1 cm/s2 ত্বরণ সৃষ্টি হয় তাকে 1 dyn বলা হয়
.: 1 dyn 1g.cm/s²
1 kg ভরের কোনো বস্তুর ওপর যে বল প্রয়োগ করা হলে, বস্তুর 1 m/S2
ত্বরণ সৃষ্টি হয় তাকে I N বল বলা হয় ।
.: 1 N = 1 kg • m/S2
নিউটন (N) ও ডাইনের (dyn) মধ্যে সম্পর্ক—
1 N = 1 kg • m/S2= 1000 g × 100 cm /S2 = 105 dyn
→ CGS পদ্ধতি ও SI-তে বলের অভিকর্ষীয় একক যথাক্রমে গ্রাম-ভার (g-wt) ও কেজি-ভার (kg-wt)।
1g ভরের কোনো বস্তুকে পৃথিবী যে বল দ্বারা নিজ কেন্দ্রের দিকে আকর্ষণ করে তাকে 1 g-wt বলা হয় । অভিকর্ষজ ত্বরণ, g = 980 cm/sS2 হলে,
1 g-wt = 1 g x 980 cm/S2 = 980 dyn 1 kg ভরের কোনো বস্তুকে পৃথিবী যে বল দ্বারা নিজ কেন্দ্রের দিকে আকর্ষণ করে তাকে 1 kg-wt বলা হয় । অভিকর্ষজ ত্বরণ, g = 9.8m/S2
হলে,
1 kg-wt = 1 kg x 9.8 m/S2= 9.8 N
12. বল ও গতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর ও পার্থক্য লেখো
1. স্থিতি বা গতি কাকে বলে?
কোনো বস্তু যদি পারিপার্শ্বিক বস্তুর সাপেক্ষে
সময়ের পরিবর্তনের সঙ্গে স্থান পরিবর্তন না করে, তাহলে ওই বস্তুকে স্থির বস্তু বলা
হয়। বস্তুর এই অবস্থাকে স্থিতি বলে । কোনো বস্তু যদি পারিপার্শ্বিক বস্তুর সাপেক্ষে
সময়ের পরিবর্তনের সঙ্গে স্থান পরিবর্তন করে, তাহলে ওই বস্তুকে গতিশীল বস্তু বলা হয়।
বস্তুর এই অবস্থাকে গতি বলে।
2. সব স্থিতি বা গতিই আপেক্ষিক–ব্যাখ্যা করো।
আমাদের চারপাশে বাড়িঘর, গাছপালা সময়ের পরিবর্তনের-
সঙ্গে ভূপৃষ্ঠের সাপেক্ষে স্থান পরিবর্তন করে না, তাই এরা হল পৃথিবীপৃষ্ঠের সাপেক্ষে
স্থির বস্তু। কিন্তু পৃথিবী নিজেই সূর্যের চারিদিকে ঘুরছে। অর্থাৎ ঘরবাড়ি, গাছপালা
ইত্যাদি পৃথিবীর সাপেক্ষে স্থির হলেও পরম স্থির নয়। আসলে মহাবিশ্বের প্রতিটি বস্তুই
এইভাবে একে অপরের সাপেক্ষে গতিশীল। তাই প্রকৃতিতে পরম স্থিতি বলে কিছু নেই। যেহেতু
পরম স্থিতিশীল বস্তুর কোনো অস্তিত্ব নেই, তাই পরম গতিশীল বস্তু বলেও কিছু হয় না ।
অর্থাৎ সব স্থিতি বা গতিই আপেক্ষিক।
3. বস্তুর গতি কয় প্রকার ও কী কী ?
বস্তুর গতি দুই প্রকার—(i) চলন গতি এবং
(ii) ঘূর্ণন গতি ।
4. চলন গতি কী? উদাহরণসহ বুঝিয়ে লেখো। [1+1]
কোনো বস্তু যদি সরলরেখা বরাবর চলে, তবে তার
গতিকে চলন গতি বলা হয়। এইধরনের কোনো গতিশীল বস্তুর ওপর অবস্থিত যে-কোনো দুটি বিন্দুর
সংযোজক সরলরেখা সর্বদা পরস্পরের সমান্তরাল থাকে।
5. জেনে রাখোঃ
কোনো বস্তুর ভর একটি বিন্দুতে কেন্দ্রীভূত
ধরে নেওয়া হলে, ওই বিন্দুভরকে কণা বলা হয়। গতি-সংক্রান্ত আলোচনায় কোনো বিস্তৃত বস্তুকে
কণা হিসেবে বিবেচনা করা হলে গতি-সংক্রান্ত বিশ্লেষণ সহজ হয়
6. ঘূর্ণন গতি বলতে কী বোঝ? উদাহরণসহ বুঝিয়ে দাও।
কোনো বস্তু যদি নিজের কোনো অক্ষের সাপেক্ষে
ঘুরতে থাকে তাহলে বস্তুর গতিকে ঘূর্ণন গতি বলা হয়। চলন্ত বৈদ্যুতিক পাখার গতি হল ঘূর্ণন
গতি। আবার পৃথিবী যে নিজের অক্ষের ওপর লাট্টুর মতো দিনরাত পাক খেয়ে চলেছে, সেই আহ্নিক
গতিও হল পৃথিবীর ঘূর্ণন গতি।
7. মিশ্র গতি কাকে বলে? উদাহরণ দাও
কোনো বস্তু যদি এমনভাবে গতিশীল হয় যে, বস্তুর
গতি বিশুদ্ধ চলন গতি বা ঘূর্ণন গতি নয় কিন্তু উভয় গতির সমন্বয়, তাহলে বস্তুর এরূপ
গতিকে মিশ্র গতি বলা হয়।
কোনো গতিশীল গাড়ির চাকার গতি। গাড়ির চাকার
কেন্দ্রবিন্দুস্থ কণাটি ছাড়া সকল কণার গতি হল মিশ্র গতি।
8. চলন গতি ও ঘূর্ণন গতির মধ্যে পার্থক্য লেখো ।
চলন গতি ও ঘূর্ণন গতির পার্থক্য—
চলন গতি |
ঘূর্ণন গতি |
1. চলন গতির ক্ষেত্রে |
1. ঘূর্ণন গতির ক্ষেত্রে |
2. চলন গতিতে প্রতিটি |
2. ঘূর্ণন গতির ক্ষেত্রে |
9.
বৃত্তীয় গতি কাকে বলে ?
কোনো কণা যদি কোনো নির্দিষ্ট অক্ষ বা বিন্দুর
চারিদিকে বৃত্তপথে পরিভ্রমণ করে, তবে কণার গতিকে বৃত্তীয় গতি বলা হয়
10. ঘূর্ণন তল ও ঘূর্ণাক্ষ বলতে কী বোঝ ?
কোনো কণা যখন কোনো নির্দিষ্ট অক্ষ বা বিন্দুর
চারিদিকে পরিভ্রমণ করে তখন ঘূর্ণনশীল অবস্থায় কণাটি যে বৃত্ত রচনা করে, সেই বৃত্তটি
যে সমতলে থাকে, তাকে ঘূর্ণন তল বলা হয় |
একটি কণা যখন বৃত্তপথে পরিভ্রমণ করে তখন,
বৃত্তপথের কেন্দ্রগামী ও ঘূর্ণন তলের ওপর লম্ব সরলরেখাকে ঘূর্ণাক্ষ বলে।
11. পৃথিবীরআহ্নিক ও বার্ষিক গতি কী ধরনের গতি ?
সূর্যের চারিদিকে পৃথিবী বৃত্তাকার পথে ঘুরছে ধরে নিলে [যদিও পৃথিবীর কক্ষপথ উপবৃত্তাকার] পৃথিবীর
বার্ষিক গতি হল বৃত্তীয় গতি। সূর্যের চারিদিকে পৃথিবী প্রদক্ষিণকালে নিজ অক্ষের সাপেক্ষে
আবর্তন করে যাকে আমরা আহ্নিক গতি বলি । এটি হল পৃথিবীর ঘূর্ণন।
12. ঘূর্ণন গতি ও বৃত্তীয় গতির মধ্যে পার্থক্য কী? উদাহরণসহ বুঝিয়ে লেখো।
কোনো দৃঢ় বস্তু হল একাধিক কণার সমষ্টি। এরূপ
একটি দৃঢ় স্তু যদি নিজের কোনো নির্দিষ্ট অক্ষের সাপেক্ষে ঘুরতে থাকে, চবে তার গতিকে
ঘূর্ণন গতি (rotational motion) বলা হয়। এক্ষেত্রে দৃঢ় বস্তুটি নিজের অক্ষের সাপেক্ষে
স্থানান্তরিত না হয়ে কেবলমাত্র দিক-সজ্জা (orientation) পরিবর্তন করে। প্রসঙ্গত, যে
অক্ষের সাপেক্ষে বস্তুটির ঘূর্ণন হয় তাকে ঘূর্ণন অক্ষ(rotational axis) বলা হয় ৷
ফ্যানের ব্লেডের গতি হল ঘূর্ণন গতি। এক্ষেত্রে
ফ্যানের কেন্দ্রস্থিত অক্ষের সাপেক্ষে এর ব্লেডের ঘূর্ণন হয়। একইরকমভাবে মেঝের ওপর
একজায়গায় স্থির হয়ে লাট্টুর গতি, CD ড্রাইভে ডিস্কের গতি, পৃথিবীর আহ্নিক গতি (যার
জন্য দিনরাত্রি হয়) ইত্যাদি সবই ঘূর্ণন গতির উদাহরণ।
অপরদিকে বৃত্তাকার পথ বরাবর একটি কণার গতি
হল কণাটির বৃত্তীয় গতি (circular motion)। যেহেতু কণার আকার একটি বিন্দুর সমান, তাই
কণার নিজের অক্ষ থাকা সম্ভব নয় ৷ তাই কণার কখনোই ঘূর্ণন গতি হবে না ।
নিউক্লিয়াসের চারিদিকে বৃত্তপথে চলমান ইলেকট্রন
কণার গতিকে বৃত্তীয় গতি বলা হয়। আবার সূর্যের তুলনায় পৃথিবীকে বিন্দু হিসেবে মনে
করা হলে সূর্যের চারদিকে পৃথিবীর প্রদক্ষিণ (যার জন্য ঋতু পরিবর্তন হয়) হল পৃথিবীর
বৃত্তীয় গতি ।
13. পর্যাবৃত্ত গতি বলতে কী বোঝ ? উদাহরণ দাও ।
কোনো বস্তু যদি নির্দিষ্ট সময় অন্তর একই
পথ বারবার অতিক্রম করে বা গতির পুনরাবৃত্তি করে, তবে বস্তুর গতিকে পর্যাবৃত্ত গতি বলা
হয় ।
সূর্যের চারিদিকে পৃথিবীর গতি, ঘড়ির কাঁটার
গতি, সরল দোলকের গতি ইত্যাদি হল পর্যাবৃত্ত গতি।
14. সরলরৈখিক দোলগতি কাকে বলে?
কোনো বস্তু (যদি একটি নির্দিষ্ট সময় অন্তর
বারবার একই সরলরেখা বরাবর যাওয়া আসা করে, তবে তার গতিকে সরলরৈখিক দোলগতি বলা
হয় ।
15. সরণ কাকে বলে ? সরণ কী রাশি?
কোনো নির্দিষ্ট দিকে কণার স্থান পরিবর্তনকে
সরণ বলা হয়। সরণ একটি ভেক্টর রাশি, কারণ সরণের মান ও অভিমুখ উভয়ই আছে।
16. CGS পদ্ধতি ও SI-তে সরণের একক কী?
CGS পদ্ধতি ও SI-তে সরণের একক হল যথাক্রমে
সেন্টিমিটার (cm) ও মিটার (m)।
17. সরণ ও অতিক্রান্ত দূরত্বের মধ্যে পার্থক্য লেখো।
সরণ ও অতিক্রান্ত দূরত্বের মধ্যে পার্থক্য—
সরণ |
অতিক্রান্ত দূরত্বের |
1. কোনো নির্দিষ্ট |
1. সরল বা বক্রপথে |
2. সরণ ভেক্টর রাশি। |
2. অতিক্রান্ত দূরত্ব |
3. গতিশীল কণার সরণ |
3. গতিশীল কণার অতিক্রান্ত |
18. কোনো কণার সরণ কি অতিক্রান্ত দূরত্বের চেয়ে বেশি
হতে পারে ?
কোনো গতিশীল কণার সরণ কখনও অতিক্রান্ত দূরত্বের
চেয়ে বেশি হতে পারে না। কণা যদি সরলরৈখিক পথে একটি বিন্দু থেকে অপর বিন্দুতে পৌঁছোয়
সেক্ষেত্রে সরণের মান অতিক্রান্ত দূরত্বের সমান হয় কিন্তু কণা বক্রপথে গতিশীল হলে
সরণের মান অতিক্রান্ত দূরত্বের চেয়ে কম হয়।
19. দ্রুতি কাকে বলে? দ্রুতি কী রাশি? CGS পদ্ধতি SI-তে দ্রুতির একক কী ?
কোনো গতিশীল কণা একক সময়ে যে দূরত্ব অতিক্রম
করে তাকে দ্রুতি বলে। দ্রুতির শুধু মান আছে অভিমুখ নেই, তাই দ্রুতি স্কেলার
রাশি। CGS পদ্ধতি ও SI-তে দ্রুতির একক যথাক্রমে cm/s ও m/s
20. সমদ্রুতি ও অসমদ্রুতি কাকে বলে ?
কোনো গতিশীল কণা, যদি সমান সময়ের ব্যবধানে
সমান রত্ব অতিক্রম করে, তাহলে কণার দ্রুতিকে সমদ্রুতি বলা হয়। কোনো গতিশীল কণা, যদি
সমান সময়ের ব্যবধানে বিভিন্ন ব্রত্ব অতিক্রম করে, তাহলে কণার দ্রুতিকে অসমদ্রুতি
বলা হয়।
21. গড় দ্রুতি বলতে কী বোঝ ?
অসমদ্রুতিতে গতিশীল কণা কোনো নির্দিষ্ট সময়ে
যে দূরত্ব তিক্রম করে, সেই অতিক্রান্ত দূরত্ব ও সময়ের অবকাশের নুপাতকে গড় দ্রুতি
বলা হয়।
22. বেগ কাকে বলে? বে কী রাশি ?
সময়ের সাপেক্ষে কণার সরণের হারকে বেগ বলা হয় । → বেগ ভেক্টর রাশি,
কারণ বেগের মান ও অভিমুখ দুই-ই আছে।
23. বেগের মাত্রীয় সংকেত লেখো। CGS পদ্ধতিতে ও SI-তে
বেগের একক কী ?
→ বেগের মাত্রীয়
সংকেত হল LT-1 |
CGS পদ্ধতি ও SI-তে বেগের একক যথাক্রমে cm/s ও m/s।
24. সমবেগ ও অসমবেগ কাকে বলে ?
কোনো কণার বেগের মান ও অভিমখ যদি সর্বদা অপরিবর্তিত
থাকে, তাহলে কণার বেগকে সমবেগ বলা হয়।
কোনো কণার বেগের মান বা অভিমুখ বা উভয়ের
যদি সময়ের সাপেক্ষে পরিবর্তন হয়, তাহলে কণার বেগকে অসমগে বলা হয়।
25. জেনে রাখো
1 km/h = 5/18m/s বা 1 m/s 18/5 km/h
26. দ্রুতি ও বেগের মধ্যে পার্থক্য লেখো।
দ্রুতি ও বেগের মধ্যে পার্থক্য—
দ্রুতি |
বেগে |
1.. কোনো কণা একক সময়ে যে দূরত্ব অতিক্রম
|
1. কোনো কণার সময়ের সাপেক্ষে সরণের হারকে |
2. |
2. বেগ ভেক্টর রাশি। |
3. সমদ্রুতিসম্পন্ন বস্তু,সমবেগ- সম্পন্ন |
3. সমবেগসম্পন্ন বস্তু, সমদ্রুতিসম্পন্ন হবেই |
3. |
4. কোনো গতিশীল কণার |
27. সমদ্রুতিসম্পন্ন বস্তু, সমবেগসম্পন্ন নাও হতে পারে—ব্যাখ্যা
করো।
→ বক্রপথে গতিশীল
কোনো বস্তু সমান সময়ের অবকাশে সমান দূরত্ব অতিক্রম করলে বস্তুর গতি সমদ্রুতিসম্পন্ন।
বস্তুটি বক্রপথে গতিশীল হওয়ার জন্য প্রতিমুহূর্তে তার বেগের অভিমুখ পরিবর্তন হয় তাই
বস্তুর গতি সমবেগসম্পন্ন নয়। সুতরাং, অভিমুখ পরিবর্তন করে যদি কোনো বস্তু সমান সময়ের
অবকাশে সমান দূরত্ব অতিক্রম করে তাহলে বস্তু সমদ্রুতিসম্পন্ন হলেও সমবেগসম্পন্ন হয়
না
28. ত্বরণ বলতে কী বোঝ ?
কোনো গতিশীল কণার সময়ের সাপেক্ষে বেগ পরিবর্তনের
হারকে ত্বরণ বলা হয়। ধরা যাক, সরলরেখা বরাবর গতিশীল কোনো কণার প্রাথমিক বেগ
= u এবং t সময় পরে বেগ = v । অতএব, ত্বরণের সংজ্ঞা অনুযায়ী কণাটির ত্বরণ, a =(v-u)/t
.
29. ত্বরণের মাত্রীয় সংকেত নির্ণয় করো। ত্বরণের মাত্রা কী ? CGS পদ্ধতি ও SI-তে ত্বরণের একক কী
?
ত্বরণের মাত্রীয় সংকেত = বেগের মাত্রীয়
সংকেত/ সময়ের মাত্রীয় সংকেত = LT-1/T-1
ত্বরণের মাত্রা হল দৈর্ঘ্যে 1, সময়ে –2।
CGS পদ্ধতি ও SI-তে ত্বরণের একক হল যথাক্রমে
cm/s2 ও m/s2
30. সমত্বরণ ও অসমত্বরণ কাকে বলে ?
যদি কোনো গতিশীল কণার সমান সময়ের অবকাশে
বেগের একই পরিবর্তন হয়, তবে কণা সমত্বরণে গতিশীল বলা হয় ৷
যদি কোনো গতিশীল কণার সমান সময়ের অবকাশে
বেগের ং, বিভিন্ন পরিবর্তন হয়, তবে রুণা অসমত্বরণে গতিশীল বলা হয় ।
31. তাৎক্ষণিক ত্বরণ কাকে বলে?
কোনো গতিশীল কণার কোনো এক মুহূর্তে খুব ক্ষুদ্র
সময়ের অবকাশে বেগের যে পরিবর্তন হয়, সেই বেগের পরিবর্তন ও সময়ের অবকাশের অনুপাতের
সীমাস্থ মানকে ওই মুহূর্তে তাৎক্ষণিক ত্বরণ বলা হয় ৷
32. মন্দন হল ঋণাত্মক ত্বরণ—ব্যাখ্যা করো।
কোনো গতিশীল কণার বেগ যদি সময়ের পরিবর্তনের
সঙ্গে হ্রাস পায় তাহলে কণার বেগ পরিবর্তনের হার বা ত্বরণ হয় ঋণাত্মক। এই ঋণাত্মক
ত্বরণকেই মন্দন বলা হয়। এক্ষেত্রে মন্দন ও বেগের অভিমুখ বিপরীত হয় ।
33. ত্বরণের এককে ‘প্রতি সেকেন্ড’ দু-বার আসে কেন ?
ত্বরণের এককে সেকেন্ড কথাটি দু-বার ব্যবহৃত
হয়। একবার আসে বেগের পরিবর্তন বোঝাতে আর, একবার আসে বেগের পরিবর্তনের হার বোঝাতে।
34. কোনো বস্তুকণার বেগ আছে কিন্তু ত্বরণ নেই- এটা হতে
পারে কি?
সমবেগে গতিশীল কণার ক্ষেত্রে বেগ আছে কিন্তু
ত্বরণ নেই, এটা হতে পারে। কোনো কণা স্থির থাকলে বা সমবেগে গতিশীল হলে ত্বরণহীন হয়।
35. কোনো বস্তুর বেগ নেই কিন্তু ত্বরণ আছে— এটা হতে পারে কি?
কোনো বস্তুর বেগ নেই কিন্তু ত্বরণ আছে, এটা
হতে পারে একটি বস্তুকে উল্লম্বভাবে ওপর দিকে ছুড়ে দিলে বস্তুটি সর্বোচ্চ উচ্চতায়
মুহূর্তের জন্য স্থির হয়। তখন বস্তুর বেগ শূন্য কিন্তু তখনও বস্তুর ত্বরণ থাকে, তা
হল অভিকর্ষজ ত্বরণ।
Answer: In this case, the earth’s rotation will be circular motion.
Answer: Rotational speed is the speed of an object rotating about its axis.
Ans: The direction of motion of the object from its initial position to its final position is considered.
Answer: Both friends will continue to fall with the same acceleration (gravitational acceleration).
. Answer: In this case, the acceleration of the friend is zero.
Answer: In the letter whose inclination is 60°, the charge of its corresponding object is higher.
Answer: No; Because in that case, the text indicates different velocities of the object at the same time, which is impossible.
Answer: Resolved distance s= ut – 1/2(at^2)
Answer: If velocity is deterministic, v^2 = ut + 2as
বা, v = root of (u^2+ 2as)
Answer: The friction between the ground and the object makes it difficult to push an object upwards.
Answer: In this case, the acceleration of the object remains the same; This is the gravitational acceleration.
Answer: In this case, if no force is applied from outside, there is no change in the total linear momentum of the two objects.
Answer: The motion of the wheels of a moving bicycle is compound motion.
Answer: Clockwise motion is rotational motion or circular motion.
Answer: Acceleration is the speed of a freely falling object.
Answer: When two trains are moving side by side at the same speed, the passengers see each other as stationary.
Answer: Oscillator speed is the rotational speed.
No, the distance traveled by a moving particle can never be zero.
Ans: If a moving particle returns to the point from which it started, then the displacement of the particle is zero.
Answer: No, the ratio of distance traveled and displacement value of a moving particle is 1 or greater than 1.
Answer: If a particle moves along a straight line, the ratio of the distance covered and the value of displacement is 1.
Answer: When a particle moves in a curved path, the ratio of the distance covered and the displacement value is greater than 1
Ans: The speed dimensional signal is LT-1.
Answer: Velocity is a scalar expression because velocity has value but not direction.
Answer: Particle emission is zero.
Answer: Distance covered = 27r
Answer: No, the average velocity of a moving particle cannot be zero.
Answer: Yes, the average velocity of a moving particle can be zero.
Answer: The dimensional signal of acceleration is LT-2.
Answer: Negative acceleration is called deceleration.
31. The emission of a particle at time t, s = 4t + 5t^2. What is the initial velocity of the particle if mass m is unit and time is unit s?
Answer: Comparing the equation s = 4t + 51^2 with the equation s = ut +1/2(at^2), the initial velocity, u = 4 m/s |
Answer: s = 4t + 61^2 and s= ut+1/2(at^2)—By comparing the two equations, a/2= 6 or, a = 12 m/s^2 |
Hence acceleration of particle = 12 m/s^2
Answer: Indicates the distance traversed.
Answer: The velocity-time diagram of a particle moving with uniform momentum is a straight line through the origin.
Answer: An object of fixed mass does not accelerate under the action of uniform force.
Answer: Acceleration of an object of fixed mass is caused by effective force.
Answer: Objects are deformed under the influence of normal force.
Answer: An external force can change the static or dynamic state of an object.
Answer: A stationary object will remain at rest forever and an object in motion will always move with momentum if no external force is applied.
Ans: The force acting on an object can be of two types—
(i) Internal force o
(ii) External force.
Answer: Newton’s first law of motion gives the naturalistic definition of force.
Answer: Quantitative definition of force is obtained from Newton’s second law of motion.
Answer: A bowl full of water is pushed suddenly, causing the water to flow backward.
Answer: 1 N = 10^5 dyn
Answer: dyn is the absolute unit of force.
Answer: The signal in the linear momentum dimension is MLT-11
Answer: Pulling the roller is more convenient than pushing it.
Answer: If two objects come closer to each other as a result of action-reaction, it is called attraction.
Answer: The statement is false .
Answer: The working principle of rocket depends on the principle of conservation of linear momentum.
Answer: The object relative to which the position or motion of another object is measured is called the reference object.
Answer: The direction of the velocity of a particle moving in a circle is along the tangent to the circle at that point.
Answer: A car’s odometer indicates the instantaneous speed.
Answer: Average velocity and instantaneous velocity of a particle moving with uniform velocity are equal.
Answer: The axis ( or rotation ) remains unchanged during rotational motion
Answer: 1 km/h = (1000 /60 * 60 ) m/s 5 • m/s =5/18 m/s
Ans: * Bisection of a force means dividing a force into two specified directions in such a way that the lines of the bisected parts are equal to the given force.
Answer: The unit of acceleration occurs twice per second.
Answer: Particles moving from rest to equilibrium. Distance traveled in time, s ∞ t^2. So in 2s the particle will travel 4x distance.
Answer: The bottom of the displacement-time diagram indicates the instantaneous velocity.
Answer: The bottom of the velocity-time diagram indicates the instantaneous acceleration.
Ans: The nature of the displacement-time diagram of a particle moving in parallel is hyperbolic.
Answer: Value of force = √3^2 + 4^2 = 5 N
Answer: Another right-angled segment
=√13^2-5^2/= √169-25= √144 = 12 N
Answer: If two objects move away from each other as a result of action-reaction, it is called repulsion.
উত্তরঃ ক্ষেত্রে পৃথিবীর প্রদক্ষিণ হবে বৃত্তীয় গতি।
উত্তরঃ নিজের অক্ষের সাপেক্ষে ঘূর্ণায়মান বস্তুর গতি হল ঘূর্ণন গতি।
উত্তরঃ বস্তুর প্রাথমিক অবস্থান থেকে শেষ অবস্থানের দিকে সরণের অভিমুখ ধরা হয়।
উত্তরঃ দুটি বন্ধুই একই ত্বরণে (অভিকর্ষজ ত্বরণে) পড়তে থাকবে।
।উত্তরঃ এক্ষেত্রে বন্ধুটির ত্বরণ শূন্য।
উত্তরঃযে লেখটির নতি 60°, তার সংশ্লিষ্ট বস্তুটির ভরণ অপেক্ষাকৃত বেশি।
উত্তরঃ না; কারণ সেক্ষেত্রে লেখটি একই সময়ে বস্তুর বিভিন্ন বেগ নির্দেশ করে, যা অসম্ভব।
উত্তরঃ নির্ণেয় দূরত্ব s= ut – 1/2(at^2)
উত্তরঃ নির্ণেয় বেগ হলে, v^2 = ut + 2as
বা, v = root of (u^2+ 2as)
উত্তরঃ ভূমি ও বস্তুর মধ্যে ঘর্ষণের জন্য কোনো বস্তুকে ওপর দিয়ে ঠেলে সরাতে অসুবিধা হয়।
উত্তরঃ এক্ষেত্রে বস্তুটির ত্বরণ একই থাকে; এটি অভিকর্ষজ ত্বরণ।
উত্তরঃ এক্ষেত্রে বাইরে থেকে বল প্রযুক্ত না হলে বস্তু দুটির মোট রৈখিক ভরবেগের কোনো পরিবর্তন ঘটে না।
উত্তরঃ চলন্ত সাইকেলের চাকার গতি হল মিশ্র গতি।
উত্তরঃ ঘড়ির কাঁটার গতি ঘূর্ণন গতি বা সমবৃত্তীয় গতি।
উত্তরঃ অবাধে পতনশীল বস্তুর গতি চলন গতি।
উত্তরঃ যখন ট্রেন দুটি পাশাপাশি একই বেগে গতিশীল হয় তখন যাত্রীরা পরস্পরকে স্থির দেখে।
উত্তরঃ নাগরদোলার গতি হল ঘূর্ণন গতি।
না, গতিশীল কণার অতিক্রান্ত দূরত্ব কখনোই শূন্য হতে পারে না।
উত্তরঃ কোনো গতিশীল কণা যে বিন্দু থেকে যাত্রা শুরু করেছে, যদি সেই বিন্দুতে ফিরে আসে তাহলে কণার সরণ শূন্য হয়।
উত্তরঃ না, কোনো গতিশীল কণার অতিক্রান্ত দূরত্ব ও সরণের মানের অনুপাত 1 বা 1 -এর চেয়ে বেশি হয়।
উত্তরঃ কোনো কণা সরলরেখা বরাবর গতিশীল হলে অতিক্রান্ত দূরত্ব ও সরণের মানের অনুপাত 1 হয়।
উত্তরঃ কোনো কণা বক্রপথে গতিশীল হলে অতিক্রান্ত দূরত্ব ও সরণের মানের অনুপাত 1 অপেক্ষা বড়ো হয়
উত্তরঃ দ্রুতির মাত্রীয় সংকেত হল LT-1।।
উত্তরঃ দ্রুতি স্কেলার রাশি, কারণ দ্রুতির মান আছে কিন্তু অভিমুখ নেই।
উত্তরঃ কণার সরণ হল শূন্য।
উত্তরঃ অতিক্রান্ত দূরত্ব = 27r
উত্তরঃ না, কোনো গতিশীল কণার গড় দ্রুতি শূন্য হতে পারে না।
উত্তরঃ হ্যাঁ, কোনো গতিশীল কণার গড় বেগ শূন্য হতে পারে।
উত্তরঃ ত্বরণের মাত্রীয় সংকেত হল LT-2।
উত্তরঃ ঋণাত্মক ত্বরণকে মন্দন বলা হয় ।
৩১. t সময়ে কোনো কণার সরণ, s = 4t + 5t^2। সরণ m এককে ও সময় s এককে হলে কণার প্রাথমিক বেগ কত ?
উত্তরঃ s = 4t + 51^2 সমীকরণের সঙ্গে s = ut +1/2(at^2) সমীকরণ তুলনা করে পাওয়া যায়, প্রাথমিক বেগ, u = 4 m/s |
উত্তরঃ s = 4t + 61^2 ও s= ut+1/2(at^2)—সমীকরণ দুটি তুলনা করে পাওয়া যায়, a/2= 6 বা, a = 12 m/s^2 |
অতএব কণার ত্বরণ = 12 m/s ^2
উত্তরঃ অতিক্রান্ত দূরত্ব নির্দেশ করে।
উত্তরঃ সমবেগে গতিশীল কোনো কণার সরণ-সময় লেখচিত্র হল মূলবিন্দুগামী সরলরেখা।
উত্তরঃ প্রতিমিত বলের প্রভাবে স্থির কোনো ভরের বস্তুর ত্বরণ সৃষ্টি হয় না।
উত্তরঃ কার্যকর বলের প্রভাবে স্থির কোনো ভরের বস্তুর ত্বরণ সৃষ্টি হয়।
উত্তরঃ প্রতিমিত বলের প্রভাবে বস্তুর বিকৃতি হয়।
উত্তরঃ বাহ্যিক কার্যকর বল বস্তুর স্থির বা গতিশীল অবস্থার পরিবর্তন করতে পারে।
উত্তরঃ বাইরে থেকে বল প্রয়োগ না করা হলে স্থির বস্তু চিরকাল স্থির থাকবে এবং গতিশীল বস্তু সর্বদা সমবেগে চলতে থাকবে।
উত্তরঃ কোনো বস্তুর ওপর ক্রিয়াশীল বল দু-রকম হতে পারে—
(i) অভ্যন্তরীণ বল ও
(ii) বাহ্যিক বল।
উত্তরঃ নিউটনের প্রথম গতিসূত্র থেকে বলের প্রকৃতিবাচক সংজ্ঞা পাওয়া যায়।
উত্তরঃ নিউটনের দ্বিতীয় গতিসূত্র থেকে বলের পরিমাণবাচক সংজ্ঞা পাওয়া যায়।
উত্তরঃ একটি জলপূর্ণ বাটিকে হঠাৎ করে ঠেললে জল পিছনের দিকে চলকে পড়ে।
উত্তরঃ 1 N = 10^5 dya
উত্তরঃ dyN হল বলের পরম একক।.
উত্তরঃ রৈখিক ভরবেগের মাত্রায় সংকেত হল MLT-11
উত্তরঃ রোলার ঠেলা অপেক্ষা টানা সুবিধাজনক।
উত্তরঃ ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ার ফলে যদি দুটি বস্তু পরস্পরের কাছে আসে তাহলে তাকে আকর্ষণ বলে।
উত্তরঃ উক্তিটি মিথ্যা।
উত্তরঃ রকেটের কার্যনীতি রৈখিক ভরবেগের সংরক্ষণ নীতির ওপর নির্ভরশীল।
উত্তরঃ যে বস্তুর সাপেক্ষে অন্য কোনো বস্তুর স্থিতি বা গতি পরিমাপ করা হয় তাকে নির্দেশ বস্তু বলা হয়।
উত্তরঃ বৃত্তপথে পরিভ্রমণরত কোনো কণার বেগের অভিমুখ হল ওই বিন্দুতে বৃত্তের স্পর্শক বরাবর।
উত্তরঃ গাড়ির ওডোমিটার তাৎক্ষণিক দ্রুতি নির্দেশ করে।
উত্তরঃ সমদ্রুতিতে গতিশীল কোনো কণার গড় দ্রুতি ও তাৎক্ষণিক দ্রুতি সমান।
উত্তরঃ ঘূর্ণন গতিতে অক্ষ (বা ঘূর্ণাক্ষ) অপরিবর্তিত থাকে।
উত্তরঃ 1 km/h = (1000 /60 * 60 ) m/s 5 • m/s =5/18 m/s
উত্তরঃ * দুটি উপ্যাংশে বলের বিভাজন বলতে একটি বলকে দুটি নির্দিষ্ট দিকে এমনভাবে বিভাজিত করা বোঝায় যে, বিভাজিত অংশ দুটির লখি প্রদত্ত বলের সমান হয়।
উত্তরঃ ত্বরণের এককে প্রতি সেকেন্ড কথাটি দুবার আসে।
উত্তরঃ স্থিরাবস্থা থেকে সমত্বরণে গতিশীল কণার । সময়ে অতিক্রান্ত দূরত্ব, s ∞ t^2। সুতরাং 2s সময়ে কণা 4x দূরত্ব অতিক্রম করবে।
উত্তরঃ সরণ-সময় লেখচিত্রের নতি তাৎক্ষণিক বেগ নির্দেশ করে।
উত্তরঃ বেগ-সময় লেখচিত্রের নতি তাৎক্ষণিক ত্বরণ নির্দেশ করে।
উত্তরঃ সমত্বরণে গতিশীল কোনো কণার সরণ-সময় লেখচিত্রের প্রকৃতি হল অধিবৃত্ত।
উত্তরঃ বলটির মান = √3^2 + 4^2 = 5 N
উত্তরঃ অপর সমকৌণিক উপাংশ
=√13^2-5^2/= √169-25= √144 = 12 N
উত্তরঃ ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ার ফলে যদি দুটি বস্তু পরস্পর থেকে দূরে সরে যায় তাহলে তাকে বিকর্ষণ বলে।