Stock and Share Market News, Economy and Finance News, Sensex, Nifty, Global Market, NSE, BSE Live IPO News-Grip To World



দ্বারা



Stock and Share Market News, Economy and Finance News, Sensex, Nifty, Global Market, NSE, BSE Live IPO News-Grip To World



দ্বারা



Stock and Share Market News, Economy and Finance News, Sensex, Nifty, Global Market, NSE, BSE Live IPO News-Grip To World



দ্বারা



Stock and Share Market News, Economy and Finance News, Sensex, Nifty, Global Market, NSE, BSE Live IPO News-Grip To World



দ্বারা



Stock and Share Market News, Economy and Finance News, Sensex, Nifty, Global Market, NSE, BSE Live IPO News-Grip To World



দ্বারা



ENS Token Jumps 50% as Ethereum Co-Founder Buterin Hails Ethereum Name Service as ‘Super Important’-Grip To World


Ethereum Name Service হল একটি প্ল্যাটফর্ম যা ব্যবহারকারীদের Ethereum ব্লকচেইনে একটি ডোমেন নাম কিনতে দেয়। এই ডোমেনগুলি তারপরে আলফানিউমেরিক ওয়ালেট ঠিকানা প্রতিস্থাপন করে তহবিল স্থানান্তর এবং গ্রহণ করতে ব্যবহার করা যেতে পারে। বর্তমানে 2.1 মিলিয়ন নিবন্ধিত ENS ডোমেন রয়েছে, যেখানে 800,000 অনন্য অংশগ্রহণকারী রয়েছে, Dune Analytics অনুসারে।

How crypto market mirrors early stock market trends-Grip To World


1990-এর দশকের পরীক্ষা-নিরীক্ষা থেকে মাল্টি-ট্রিলিয়ন ডলার শিল্পে ক্রিপ্টোকারেন্সির যাত্রা ট্রেসিং।

1990-এর দশকে প্রাথমিক ডিজিটাল অর্থ পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে শুরু করে এবং 2008 সালের আর্থিক সংকটের সময় বিটকয়েন (BTC) চালু করার জন্য, ক্রিপ্টো বাজার দ্রুত প্রসারিত হয়েছে।

3 জানুয়ারী পর্যন্ত, গ্লোবাল ক্রিপ্টো মার্কেট $1.7 ট্রিলিয়নের বেশি মার্কেট ক্যাপে পৌঁছেছে। এই ল্যান্ডস্কেপে আধিপত্য বিস্তার করছে বিটকয়েন, যা মোট মার্কেট ক্যাপের 50% এর বেশি।

বাজার শুধু মার্কেট ক্যাপ নয়, অবকাঠামো ও প্রযুক্তিতেও বেড়েছে। ক্রিপ্টো মার্কেট ডেভেলপমেন্ট ট্রেসিং স্টক মার্কেটের গতিপথের সাথে একটি আকর্ষণীয় সমান্তরাল প্রকাশ করে। আসুন বিষয়টির গভীরে অনুসন্ধান করি এবং তাদের বিবর্তনের মধ্যে মিল এবং পার্থক্যগুলি অন্বেষণ করি।

প্রারম্ভিক স্টক মার্কেট বনাম প্রারম্ভিক ক্রিপ্টো বাজার

প্রারম্ভিক স্টক মার্কেট প্রারম্ভিক ক্রিপ্টো বাজার
বাজারের শুরু প্রথম আনুষ্ঠানিক স্টক এক্সচেঞ্জ, আমস্টারডাম স্টক এক্সচেঞ্জ, 1602 সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এটি মূলত ডাচ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সিকিউরিটিজ লেনদেন করে। বিটকয়েন, প্রথম ক্রিপ্টোকারেন্সি, 2009 সালে আবির্ভূত হয়। 2011 সাল নাগাদ, বিটকয়েনের মূল্য মার্কিন ডলারের সাথে সমতায় পৌঁছেছিল।
আকার এবং সুযোগ প্রাথমিকভাবে, স্টক এক্সচেঞ্জগুলি কয়েকটি কোম্পানি এবং সরকারী বন্ডের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। NYSE, 1792 সালে প্রতিষ্ঠিত, মাত্র 5টি সিকিউরিটি দিয়ে শুরু হয়েছিল এবং আজ হাজার হাজার কোম্পানির তালিকায় পরিণত হয়েছে। 2010 সালে ক্রিপ্টোকারেন্সির মোট বাজার মূলধন $1 মিলিয়নেরও কম ছিল যা জানুয়ারী 2024 পর্যন্ত $1.7 ট্রিলিয়ন-এরও বেশি বেড়েছে, এটি তার প্রথম দিন থেকে একটি উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি।
অস্থিরতা এবং ক্র্যাশ প্রধান ঐতিহাসিক বিপর্যয়ের মধ্যে রয়েছে 1929 সালের মহামন্দা এবং 2008 সালের আর্থিক সংকট। ক্রিপ্টো বাজারে উচ্চ অস্থিরতা দেখা গেছে, বিটকয়েনের দাম অল্প সময়ের মধ্যে নাটকীয়ভাবে ওঠানামা করছে। উদাহরণস্বরূপ, 2021 সালের নভেম্বরে বিটকয়েনের মূল্য প্রায় $69,000-এ বেড়ে এবং তারপর ডিসেম্বর 2022-এর মধ্যে প্রায় $15,000-এ নেমে আসে।
প্রবিধান এবং গ্রহণ প্রাথমিকভাবে, স্টক মার্কেট নিয়ন্ত্রণের অভাব দ্বারা চিহ্নিত করা হয়েছিল, যা 1720 সালে সাউথ সি বাবলের মতো অনুমানমূলক বুদবুদ এবং ক্র্যাশের দিকে পরিচালিত করেছিল। নিয়ন্ত্রক কাঠামো ধীরে ধীরে বিকশিত হয়েছিল, 1929 সালে মহামন্দার মতো বড় দুর্ঘটনার পরে উল্লেখযোগ্য সংস্কারের সাথে। ক্রিপ্টো বাজার প্রাথমিকভাবে ন্যূনতম নিয়ন্ত্রণের সাথে পরিচালিত হয়েছিল। 2023 সাল পর্যন্ত, সরকার এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলি নিয়ন্ত্রক কাঠামোর উন্নয়নে সক্রিয়ভাবে কাজ করছে। প্রধান আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলি ক্রিপ্টো পরিষেবাগুলি অফার করা শুরু করেছে, ক্রমবর্ধমান মূলধারার গ্রহণযোগ্যতা প্রতিফলিত করে৷

এর মানে কী?

বাজারের পরিপক্কতা এবং প্রাথমিক অস্থিরতা

প্রাথমিকভাবে, স্টক মার্কেট, বিশেষ করে লন্ডনের মতো জায়গায় তার প্রথম দিনগুলিতে, ন্যূনতম নিয়ন্ত্রণ এবং যথেষ্ট অস্থিরতা দ্বারা চিহ্নিত করা হয়েছিল।

কোম্পানিগুলি প্রায়ই তাদের ব্যবসায়িক মডেল প্রমাণিত হওয়ার আগে স্টক ইস্যু করার মাধ্যমে যথেষ্ট তহবিল সংগ্রহ করে, যা অনুমানমূলক কার্যকলাপ এবং আর্থিক বুদবুদের দিকে পরিচালিত করে।

18 শতকের গোড়ার দিকের সাউথ সি বাবল হল একটি প্রধান উদাহরণ, যেখানে লাভের অবাস্তব প্রত্যাশার উপর ভিত্তি করে সাউথ সি কোম্পানির স্টক মূল্য বেড়ে যায়, যা শেষ পর্যন্ত নাটকীয় পতন এবং উল্লেখযোগ্য আর্থিক ক্ষতির দিকে পরিচালিত করে।

একইভাবে, প্রারম্ভিক ক্রিপ্টোকারেন্সি বাজারে নাটকীয় মূল্যের পরিবর্তন এবং নতুন ডিজিটাল মুদ্রার উত্থান ঘটেছে। এই সময়কাল নতুন স্টক মার্কেটের অনুমানমূলক প্রকৃতি এবং অস্থিরতার প্রতিফলন করে।

প্রযুক্তিগত বিবর্তন এবং গ্রহণ

ইলেকট্রনিক ট্রেডিং সিস্টেম এবং বেঞ্চমার্ক সূচকগুলির প্রবর্তনের মতো বিকাশের দ্বারা চিহ্নিত বহু শতাব্দী ধরে পরিপক্কতার দিকে স্টক মার্কেটের যাত্রা।

1971 সালে চালু হওয়া NASDAQ, তার ইলেকট্রনিক সিস্টেমের সাথে স্টক ট্রেডিংকে বিপ্লব করে, যখন ডাও জোন্স ইন্ডাস্ট্রিয়াল এভারেজ বাজারের কর্মক্ষমতা ট্র্যাক করার জন্য একটি মানদণ্ড হয়ে ওঠে।

বিপরীতভাবে, ক্রিপ্টো বাজারের বিবর্তন অনেক বেশি দ্রুত হয়েছে। প্রযুক্তিগত অগ্রগতি, যেমন Ethereum-এর ETH 2.0-তে রূপান্তর, এই অগ্রগতিকে হাইলাইট করে।

উপরন্তু, ওয়েব3 এবং বিকেন্দ্রীভূত অর্থ (defi) সহ ক্রিপ্টো জগতে বাজার পরিকাঠামোর দ্রুত বিকাশ ব্যবহারকারীর চাহিদার সাথে দ্রুত অভিযোজনকে হাইলাইট করে।

এটি স্টক মার্কেটে লিভারেজ বা অ্যালগরিদমিক ট্রেডিং প্রবর্তনের অনুরূপ, তবে এটি ক্রিপ্টো গোলকের ক্ষেত্রে আরও দ্রুত ঘটেছে।

বাজার অংশগ্রহণকারীদের অনুভূতি পরিবর্তন

জুলাই 2022 এর মধ্যে, প্রায় 75% খুচরা বিক্রেতা পরবর্তী দুই বছরের মধ্যে ক্রিপ্টো গ্রহণ করার পরিকল্পনা করেছিল। অধিকন্তু, AMC, AT&T, এবং Microsoft এর মতো বড় কর্পোরেশনগুলি ইতিমধ্যে বিভিন্ন পরিষেবা এবং পণ্যগুলির জন্য ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলিকে একীভূত করেছে৷

স্ট্যাটিস্তার মতে, বিশ্বব্যাপী যাচাইকৃত ক্রিপ্টো ব্যবহারকারীর সংখ্যা 2023 সালের জুন মাসে 516 মিলিয়নে উন্নীত হয়েছে, যা 2016 সালে মাত্র 5 মিলিয়ন থেকে একটি উল্লেখযোগ্য উল্লম্ফন।

এর মধ্যে, ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেঞ্জগুলিও উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি পেয়েছে। উদাহরণ স্বরূপ, কয়েনবেসের ব্যবহারকারীর সংখ্যা 90% বৃদ্ধি পেয়ে 56 মিলিয়ন থেকে 108 মিলিয়নে উন্নীত হয়েছে ডিসেম্বর 2021 থেকে ডিসেম্বর 2022 পর্যন্ত। Binance 2022 সালে 120 মিলিয়ন ব্যবহারকারীতে পৌঁছেছে, যা তার 2021 ব্যবহারকারী বেস থেকে চারগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে।

ক্রমবর্ধমান গ্রহণযোগ্যতার এই প্রবণতা শেয়ার বাজারের প্রাথমিক বিবর্তনের প্রতিধ্বনি করে। উদাহরণস্বরূপ, নিউ ইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জ, 1792 সালে প্রতিষ্ঠিত, প্রাথমিকভাবে সীমিত সংখ্যক ব্যবসায়ী এবং কোম্পানি ছিল।

যাইহোক, যেমন আর্থিক সাক্ষরতা বৃদ্ধি পেয়েছে এবং স্টক বিনিয়োগের অর্থনৈতিক সম্ভাবনা আরও স্পষ্ট হয়েছে, NYSE-এর মতো স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত কোম্পানি এবং ব্যক্তিগত বিনিয়োগকারীদের সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে প্রসারিত হয়েছে।

20 শতকের শেষের দিকে, স্টক মালিকানা অনেক পরিবারের ব্যক্তিগত অর্থের একটি সাধারণ উপাদান হয়ে উঠেছে, অনেকটা আজকের ক্রিপ্টোকারেন্সির ক্রমবর্ধমান আলিঙ্গনের মতো।

নিয়ন্ত্রণের বিবর্তন

2008 সালে বিটকয়েনের সূচনা শুধুমাত্র একটি নতুন ডিজিটাল সম্পদের জন্মই নয়, বিশ্বব্যাপী নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলির সাথে একটি জটিল সম্পর্কের সূচনাও করে।

প্রাথমিকভাবে কৌতূহল এবং সন্দেহের সাথে দেখা হয়েছিল, প্রাথমিক ক্রিপ্টোগুলি প্রায়শই অবৈধ কার্যকলাপের সাথে তাদের অনুভূত সম্পর্ক দ্বারা ছায়া পড়েছিল, আলজেরিয়া এবং চীনের মতো বেশ কয়েকটি দেশকে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করতে নেতৃত্ব দেয়, প্রায়শই তাদের ব্যবহার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করে।

ক্রিপ্টো বাজার পরিপক্ক হওয়ার সাথে সাথে এই দৃষ্টিভঙ্গিটি পরিবর্তিত হতে শুরু করে এবং কানাডা এবং সিঙ্গাপুরের মতো দেশগুলি অবশেষে ক্রিপ্টোকে গ্রহণ করেছে।

এই বিবর্তনের একটি যুগান্তকারী মুহূর্ত ছিল 2021 সালে এল সালভাদরের সাহসী পদক্ষেপ, বিটকয়েনকে আইনি দরপত্র হিসাবে ঘোষণা করা, একটি সিদ্ধান্ত বণিকদের এটিকে অর্থপ্রদানের একটি পদ্ধতি হিসাবে গ্রহণ করতে বাধ্য করে।

অধিকন্তু, একটি PwC রিপোর্ট অনুসারে, 20টিরও বেশি দেশ সক্রিয়ভাবে ব্যাপক ক্রিপ্টো নিয়ন্ত্রক কাঠামোর উপর কাজ করছে।

এই উন্নয়ন শেয়ার বাজারের ঐতিহাসিক নিয়ন্ত্রক বিবর্তনের প্রতিফলন। উদাহরণস্বরূপ, 1929 সালের স্টক মার্কেট ক্র্যাশের পরে, মার্কিন সরকার 1933 সালের সিকিউরিটিজ অ্যাক্ট এবং 1934 সালের সিকিউরিটিজ এক্সচেঞ্জ অ্যাক্টের মতো উল্লেখযোগ্য নিয়ন্ত্রক সংস্কার চালু করে, যা আধুনিক স্টক মার্কেট নিয়ন্ত্রণের ভিত্তি স্থাপন করে।

এই কাজগুলি বিনিয়োগকারীদের আস্থা পুনরুদ্ধার এবং আরও স্থিতিশীল আর্থিক বাজার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে, অনেকটা ক্রিপ্টো স্পেসে বর্তমান প্রচেষ্টার মতো।

উপসংহারে

ক্রিপ্টো মার্কেটের যাত্রা প্রথম দিকের স্টক মার্কেটের প্রতিফলন করে। প্রাথমিক অস্থিরতা থেকে প্রাতিষ্ঠানিক গ্রহণযোগ্যতা পর্যন্ত, সাদৃশ্য প্রচুর।

ঐতিহ্যবাহী বাজারের মতো চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে, এই রূপান্তরমূলক পর্যায়টি বৈশ্বিক অর্থায়নে ডিজিটাল সম্পদের সম্ভাব্য একীকরণের পরামর্শ দেয়।

Google News-এ আমাদের অনুসরণ করুন

What is cryptocurrency? Advantages and Disadvantages?

What is Cryptocurrency?

Cryptocurrency is a digital or virtual currency that is secured by cryptography, which makes it difficult to counterfeit or double-spend. Bitcoin, the first and most well-known cryptocurrency, was created in 2009 by an anonymous person or group using the pseudonym Satoshi Nakamoto. Since then, hundreds of other cryptocurrencies have been developed, each with its own unique features and potential use cases.

Advantages:

  • One of the main advantages of cryptocurrency is that it is decentralized, which means it is not controlled by any central authority, such as a government or bank. Instead, transactions are verified and recorded on a public ledger called a blockchain, which is maintained by a network of computers around the world. This makes it possible for anyone to participate in the cryptocurrency market, regardless of their location or financial status.

 

  • Another advantage of cryptocurrency is that it offers a high level of security and privacy. Transactions are encrypted and verified using complex mathematical algorithms, which makes it virtually impossible to hack or manipulate the system. Additionally, cryptocurrency transactions are usually anonymous or pseudonymous, which means that users do not need to reveal their personal information or identity in order to make a transaction.

Cryptocurrency is a digital or virtual currency that uses cryptography to secure and verify transactions and control the creation of new units. Here are some key points to help understand how cryptocurrency works:

  1. Decentralized:

    Cryptocurrencies are decentralized, which means they are not controlled by any central authority, such as a government or bank. Transactions are recorded on a public ledger called a blockchain, which is maintained by a network of computers around the world.

  2. Cryptography:

    Cryptocurrency transactions are encrypted and verified using complex mathematical algorithms, which makes it virtually impossible to hack or manipulate the system.

  3. Blockchain:

    When a transaction is initiated, it is broadcast to the network of computers, which verifies the transaction and records it on the blockchain. Once a transaction is recorded on the blockchain, it cannot be altered or deleted.

  4. Mining:

    New units of cryptocurrency are created through a process called mining. Mining involves using powerful computers to solve complex mathematical equations, which requires a significant amount of computational power and energy. Miners are rewarded with new units of cryptocurrency for their efforts, which helps to incentivize the maintenance and security of the network.

  5. Anonymous:

    Cryptocurrency transactions are usually anonymous or pseudonymous, which means that users do not need to reveal their personal information or identity in order to make a transaction.

  6. Volatility:

    The value of cryptocurrencies can fluctuate rapidly based on factors such as market demand, government regulations, and cybersecurity concerns, making it a high-risk investment option.

  7. Lack of regulation:

    Cryptocurrency is not subject to the same regulations and restrictions as traditional currencies, which makes it possible for anyone to participate in the market. However, this lack of regulation can also lead to market manipulation and fraud.

  8. Potential:

    Despite the challenges, many people believe that cryptocurrency has the potential to revolutionize the way we think about money and financial transactions. By eliminating the need for intermediaries such as banks and governments, cryptocurrency could make transactions faster, cheaper, and more efficient.

Conclusion:

Cryptocurrency is a new and rapidly evolving technology that offers both opportunities and challenges. While it has the potential to transform the way we think about money and financial transactions, it also presents risks and uncertainties. As with any investment, it is important for investors to carefully consider the risks and benefits of cryptocurrency before making a decision.

Why cryptocurrency Market Goes Down Today?

Introduction:

Cryptocurrency has become a popular investment option in recent years, with Bitcoin being the most well-known digital currency. However, the value of cryptocurrencies is known for its volatility, and it is not uncommon for the crypto market to experience sudden drops in value. In this article, we will explore some reasons why the cryptocurrency market may go down, focusing on Bitcoin.

  1. Market Manipulation:
    Cryptocurrency is a decentralized market, which means it is not regulated by any central authority. This makes it vulnerable to market manipulation by wealthy investors or large groups of traders. If a group of investors decides to sell a large number of Bitcoins at once, it can cause panic among other investors and lead to a sudden drop in the value of Bitcoin.
  2. Government Regulation:
    The lack of regulation has been one of the main selling points of cryptocurrencies. However, governments around the world are starting to recognize the potential risks associated with unregulated digital currencies, such as money laundering and tax evasion. As a result, some countries have implemented regulations that restrict or ban the use of cryptocurrencies, which can lead to a decline in demand and a drop in value.
  3. Cybersecurity Concerns:
    Cryptocurrency is stored in digital wallets, which are vulnerable to hacking and cyber-attacks. If a major exchange or wallet provider is hacked, it can lead to a loss of confidence in the security of cryptocurrencies and a drop in their value.
  4. Environmental Concerns:
    Bitcoin mining requires a significant amount of energy, which has led to concerns about the environmental impact of cryptocurrency. Some investors and governments are becoming increasingly concerned about the carbon footprint of Bitcoin, which can lead to a decrease in demand and a drop in value.
  5. Market Saturation:
    As more cryptocurrencies enter the market, the demand for Bitcoin may decrease. Investors may choose to invest in alternative digital currencies or diversify their portfolio, leading to a drop in demand for Bitcoin.

Cryptocurrency is a digital or virtual currency that is secured by cryptography, which makes it difficult to counterfeit or double-spend. Bitcoin, the first and most well-known cryptocurrency, was created in 2009 by an anonymous person or group using the pseudonym Satoshi Nakamoto. Since then, hundreds of other cryptocurrencies have been developed, each with its own unique features and potential use cases.

  • One of the main advantages of cryptocurrency is that it is decentralized, which means it is not controlled by any central authority, such as a government or bank. Instead, transactions are verified and recorded on a public ledger called a blockchain, which is maintained by a network of computers around the world. This makes it possible for anyone to participate in the cryptocurrency market, regardless of their location or financial status.

 

  • Another advantage of cryptocurrency is that it offers a high level of security and privacy. Transactions are encrypted and verified using complex mathematical algorithms, which makes it virtually impossible to hack or manipulate the system. Additionally, cryptocurrency transactions are usually anonymous or pseudonymous, which means that users do not need to reveal their personal information or identity in order to make a transaction.

However, cryptocurrency also has its drawbacks and limitations. One of the main challenges is the volatility of the market, which can make it difficult for investors to predict the value of their investments. The value of cryptocurrencies can fluctuate rapidly based on factors such as market demand, government regulations, and cybersecurity concerns, making it a high-risk investment option.

Another challenge is the lack of regulation and oversight in the cryptocurrency market. While some countries have implemented regulations to protect investors and prevent illegal activities such as money laundering and terrorism financing, many others have not. This can make it difficult for investors to know whether a cryptocurrency is legitimate or not, and it can also lead to market manipulation and fraud.

In addition, the use of cryptocurrency has been associated with illegal activities, such as drug trafficking and money laundering. While not all cryptocurrency transactions are illegal, the anonymity of the system makes it easier for criminals to hide their activities and avoid detection.

Despite these challenges, many people believe that cryptocurrency has the potential to revolutionize the way we think about money and financial transactions. By eliminating the need for intermediaries such as banks and governments, cryptocurrency could make transactions faster, cheaper, and more efficient. It could also make financial services more accessible to people who are currently underserved by traditional banking systems.

Conclusion:

Cryptocurrency is a new and rapidly evolving technology that offers both opportunities and challenges. While it has the potential to transform the way we think about money and financial transactions, it also presents risks and uncertainties. As with any investment, it is important for investors to carefully consider the risks and benefits of cryptocurrency before making a decision